প্রতিবেদন

ভুল চিকিৎসায় রুগীর অবস্থা আশংকাজনক

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় ইন্দুরকানী গ্রামের এক মহিলা প্রাথমিক ভাবে আমাশয় রোগে আক্রান্ত হয়। ১ দিন পরে তিনি ও তার স্বামী ঘোষেরহাট বাজারের স্থানীয় ডাক্তার মনি শংকর এর কাছে যায়। তিনি রেজিস্টার্ড ডাক্তার না হয়েও উচ্চ মাত্রার ও একই সাথে সল্প মাত্রার এন্টিবায়োটিক ওষুধ দেয়।

 

যে ওষুধ গুলো পরে জানা যায় প্রস্রাবের সংক্রমনের এন্টিবায়োটিক। এর সাথে আমাশয়ের কোন সম্পর্ক নাই। তিনি যে সব উচ্চ মাত্রার এন্টিবায়োটিক দিয়েছেন তার পার্শপ্রতিক্রিয়া খুবই মারাত্মক, যেমন – সল্প থেকে উচ্চ মাত্রায় ডায়রিয়া, বমি, মাথা ঘোরা, র‍্যাশ ইত্যাদি। মনি শংকর ডাক্তারের ওষুধ খাওয়ার পর থেকেই রুগীর উচ্চ মাত্রায় ডায়রিয়া, বমি, মাথা ঘোরা সহ তার আমাশয়ের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। পরবর্তীতে তার স্বামী রুগীর অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায়, নিরুপায় হয়ে ঘোষেরহাট বাজারের কামরুল ডাক্তারকে বাড়িতে নিয়ে আসে। তিনি যে ওষুধ দিয়েছেন তাতে রুগী পূর্বের তুলনায় একটু ভাল। কিন্তু অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। তার বড় ছেলে বিশ্বজিৎ মন্ডল তার মায়ের অবস্থা দেখে ভেঙ্গে পরে এবং এসব তথ্য আমাদেরকে নিশ্চিত করেন এবং তার মায়ের ভুল চিকিৎসার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

এড ব্লক এল্যার্ট

আমাদের সাইটি ভিজিট করতে দয়া করে আপনার ব্রাউজারের এড ব্লক এক্টেনশনটি বন্ধ করুন।